
পিরোজপুর জেলার কাউখালী থানার ১ নং সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়নের মোঃ জহিরুল ইসলাম, বিএনপির কমিটির পল্লীউন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক থাকা অবস্থায় আওয়ামী স্বৈরাচারী হাসিনার অবৈধ নির্বাচনে নৌকার পক্ষে বিভিন্ন সভা সমাবেশে কাজ করেছেন তিনি এবং বক্তব্যও রেখেছেন।
আওয়ামী শ্বৈরাচারীদের ক্ষমতা আবারও ৫ বছরের জন্য বিএনপির পথ দাড়ি জহিররা সভা সমাবেশ সহ ভোট দিয়ে এমপি বানিয়ে সংসদে পাঠিয়েছে। গত ১৫ বছর আওয়ামী দালাল চক্রের অন্যতম সক্রিয় সদস্য এই আওয়ামী দোসর চক্রের প্রাধান হলো মহসিন শিকদার সেও ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি, মহসিনের উত্তর হোগলা বাজারে ঔষধের দোকান রয়েছে ঐ দোকান ছিলো আওয়ামী সাইনবোর্ড ছাড়া থাকলেও কিন্তু আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন হেডকোয়ার্টার হিসেবে ওখানে বসেই বিভিন্ন কর্মকান্ডের দিকনির্দেশনা দেয়া হতো।
এরা সবাই হাসিনার ডামি নির্বাচনে ভোট দিয়েছে মিছিল মিটিংয়ে অংশ নিয়েছে তার পরেও কোন অদৃশ্য ইশারায় এদের বিরুদ্ধে কোন শাস্তি মুলক ব্যবস্তা দলের পক্ষ থেকে নেয়নি, বিগত ১৫ বছর বিএনপির কোন একটা কর্ম সূচিতে অংশ নেয়নি বিএনপির নামধারী এই আওয়ামী দালালরা। ৫ ই আগস্টের পরের দিন থেকে এদের চেয়ে বড়ো বিএনপি ঐ এলাকায় আর কেউ নেই, বর্তমানে বিএনপির নতুন কর্মসূচি সদস্য ফর্ম পুরন করে বিএনপির সদস্য হওয়া গ্রেট পদ্ধতিতে A,B,C এ, হবে যারা ক্লিন ইমেজের, বি, হবে অল্প দোষ ক্রটি, সি, হবে নতুন , কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ৫ তারিখের পরে বিএনপির কাউখালী থানা পর্যায়ের নেতারা এদেরকেই দলিয় দায়িত্ব পালন করেতে বলেন, সদস্য এরা যাদেরকে বানিয়েছেন তারাই হয়েছে! ত্যাগিদের বাদ দিয়ে সামনে কমিটি হতে চলছে।
এই জহিরের এতো বড়ো অপরাধে অভিযুক্ত প্রামান থাকার পরেও কিভাবে এখনো বহিষ্কার না হয়ে কাউন্সিলর ভোটার হয়েছে? কোন যাদুর সাহায্যে? এই তথ্য প্রামান সব নেতাদের দৃষ্টি গোচর থাকার পরেও কিভাবে এ,গ্রেডের সদস্য হয়?সোনা যায় ফ্যাসিবাদের দালালরা দলবদ্ধ হয়ে একে প্রতিস্ঠিত করার জন্য অনেক টাকা উপর মহলে দিয়ে ম্যানেজ করে এখনো বহাল তবিয়তে, এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে বিএনপির প্রতি আস্থাও শ্রদ্ধাশীলতা হারাচ্ছে, বিএনপির হাইকমান্ড যদি এসব তথ্য প্রামান থাকার পরেও কোন ব্যবস্তা না নেয় তাহলে জনগণ ধরে নিবেন টাকার বিনিময়ে আপোষ করা হয়েছে সবকিছু।
বিএনপি’র তৃণমূল কর্মী ও ভোটারদের মনে একটাই প্রশ্ন থেকে যায় তাহলে কি আওয়ামী দোসরদের আবারও পুরনোবাসন করা হচ্ছে।