রাজনীতি না করলেও শুধু মাত্র পারিবারিক শত্রুতা ও প্রতিহিংসার কারনে মিথ্যা সাজানো মামলায় জেল হাজতে আছেন ব্যবসায়ী হানিফ মাহমুদ প্রাঃ কালো।

সরেজমিন অনুসন্ধানে জানাযায়, চট্টগ্রামের লোহাগড়া আধু নগর এলাকার বাসিন্দা জনৈক আঃ জব্বার মিয়ার পুত্র মোঃ হানিফ মাহমুদ প্রাঃ কালো (৪৪) দীর্ঘ দিন যাবত গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানার অন্তর্গত পাগার, সালামের আটার কল এলাকায় ব্যবসা বানিজ্য করে আসছে এরই সুবাদে সে অত্র এলাকায় স্হায়ী বসবাস সহ সিটি কর্পোরেশনের ৪৩ নং ওয়ার্ডের একজন ভোটার বটে, তার ব্যবসা বানিজ্য বাসা- বাড়ী সবকিছু টঙ্গী এলাকায় একান্ত প্রয়োজন ছাড়া নিজ এলাকা চট্টগ্রামের লোহাগড়ায় কখনোই যাওয়া হয়না, কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্যি যে সম্প্রতি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে স্বৈরাচার সরকারের পতন হলে সারাদেশে আওয়ামিলীগ নেতাকর্মীদের নামে গুম, খুন হত্যা সহ বিভিন্ন মামলা ও গ্রেফতার অভিযান শুরু হয়।
এরই সুযোগে কিছু মামলাবাজ ও পুলিশের দালাল সারাদেশে নিরীহ ব্যবসায়ী ও টাকা পয়সা ওয়ালা লোকজন কে হয়রানি শুরু করে, তাদের কে মামলার ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র টাকা না দিলেই মিথ্যা মামলা দিয়ে করা হচ্ছে হয়রানি। সম্প্রতি
চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আহত জনৈক রমজান আলী নামের এক ( রিকশা ওয়ালার) দায়ের কৃত একটি মামলায় ( নং -০৪ তাং ০৪/০৮/২৪) ব্যবসায়ী হানিফ মাহমুদ এর নাম এজাহার ভুক্ত না থাকলেও শুধু মাত্র পারিবারিক শত্রুতা ও প্রতিহিংসার কারনে কোতোয়ালি থানা পুলিশ কে ম্যানেজ করে উক্ত মামলায় তাকে অভিযুক্ত করে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে, এছাড়াও চাঁনগাও থানায় একটি সি আর মামলা নং- ১১৫৯/২৪, রাঙ্গুনিয়া থানার সি আর মামমলা নং- ৪৪৬/২৪ এসব রাজনৈতিক মামলায় তাকে উদ্যেশ্য মুলক ভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যা রীতিমতি অবাক হওয়ার মত একটি বিষয়, তিনি টঙ্গী থাকা অবস্থায় কিভাবে চট্টগ্রামে তার নামে মামলা হয় বিষয় টি কতটা আইন ও বিধি সম্মত হয়েছে, একটু ক্ষতিয়ে দেখলেই আসল রহস্য বেড়িয়ে আসবে বলে সচেতন মহল মনে করেন।

হানিফ মাহমুদ কখনোই কোন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না, অথচ তাকে ওয়ার্ড আওয়ামীলিগ নেতা হিসেবে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে হয়রানি করার জন্য একটি পক্ষ উঠেপড়ে লেগেছে। জানাগেছে তার আপন ছোট ভগ্নীপতি জসিম উদ্দিন এর সাথে হানিফ মাহমুদের সাথে পারিবারিক মনোমালিন্য ও জমিজমা সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি মামলা থানা ও আদালতে বিচারাধীন রয়েছে আর এই কারনেই হানিফ মাহমুদ কে সামাজিক ও অর্থ নৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতেই একের পর এক মিথ্যা অভিযোগ ও মামলা হামলা করে হয়রানি করা হচ্ছে।

তিনি বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে এসব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার পূর্বক, পুলিশের উর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।